আমি ৩১ নং ওয়ার্ডের অসহায় মানুষের পাশে ছিলাম,শরীরে এক বিন্দু রক্ত থাকা পর্যন্ত তাদের পাশে থাকবো : জিকু

স্টাফ রিপোর্টার : জাহাঙ্গীর আলম জিকু বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের রাজনীতির সাথে যুক্ত হয়েছেন সেই ছোট বেলায়। তার পরিবার পরিজন সকলেই মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে বঙ্গবন্ধুর আদর্শে উজ্জীবিত। জাহাঙ্গীর আলম জিকু গাজীপুর সদর থানা শেখ রাসেল জাতীয় শিশু কিশোর পরিষদের সাবেক সভাপতি। গাজীপুর সদর থানা ও তার বাসস্থান ৩১ নং ওয়ার্ড বাসির কাছে তিনি তরুন সমাজকর্মী হিসেবেই সু-পরিচিত। তার আচরণ এবং কথাবার্তায় জাতির জনকের আদর্শের উজ্জ্বল বার্তা ছড়িয়ে দেন সকলের মাঝে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, এই তরুন সমাজকর্মী প্রতিনিয়তই অসহায় মানুষের সেবা করার লক্ষ্যে নিজেকে প্রস্তুত রাখেন। ইতিমধ্যেই মানবিক ও তরুণ সমাজকর্মী জাহাঙ্গীর আলম জিকু , অসহায় একটি পরিবারকে স্বাবলম্বী করার লক্ষ্যে এক অসহায় ইজিবাইক চালককে উপহার দিয়েছেন ইজিবাইক, অসহায় এক পরিবারকে স্বাবলম্বী করতে দিয়েছে ভ্যানগাড়ি, অসহায় এক নারীকে দিয়েছেন সেলাই মেশিন ও বৃদ্ধা দম্পতির জন্য করে দিয়েছেন নিরাপদ বাসস্থান। এছাড়াও প্রতিনিয়তই নিজ তহবিল থেকে দিয়ে যাচ্ছেন বিভিন্ন অনুদান। স্থানীয় বাসিন্দরা বলেন,সমাজে ভালো মানুষের বড়ই অভাব। অনেক মানুষ শত কোটি টাকার মালিক হয়েও অসহায় দরিদ্র মানুষের খবর নিচ্ছে না। আবার কিছু কিছু নিবেদিত নিঃস্বার্থ সমাজসেবী মানুষ সামান্য টাকার মালিক হয়েও সমাজের সুবিধা বঞ্চিত অবহেলিত, দরিদ্র ও পিছিয়ে পড়া মানুষের জন্য প্রতিনিয়ত নিজেকে উজাড় করে দিচ্ছেন। তেমনি একজন মানুষ আমাদের জাহাঙ্গীর আলম জিকু। এমনই একজন নিঃস্বার্থ সমাজ সেবক, পরোপকারী জাহাঙ্গীর আলম জিকু মানবসেবার মাধ্যমে মানুষের হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছেন তিনি। তারা আরও বলেন, এলাকার অসহায় ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের জন্য কাজ করে সমাজের প্রতিটি স্তরে আলোচিত হয়েছেন তিনি। ছাত্র জীবন থেকে দীর্ঘদিন রাজনীতির সাথে রয়েছেন তিনি। শত ব্যস্ততার মাঝেও আওয়ামী লীগকে ভালোবেসে অঙ্গ গঠনের প্রত্যেকটি প্রোগ্রামে তার কর্মী সমর্থকদের নিয়ে অশগ্রহণ করেন তিনি। এছাড়াও করোনা মহামারীর সময় তিনি এলাকার অলিতে গলিতে নিজস্ব অর্থায়নে হতদরিদ্র,রিক্সাচালক, ভ্যানচালক, পথ শিশু সহ রাস্তায় ঘুরে ঘুরে অসহায়দের মাঝে খাদ্য বিতরণ করেছেন। জাহাঙ্গীর আলম জিকু বলেন, আমি মনে করি মানুষকে ভালোবেসে কিছু করাটা ইবাদতের সমতুল্য, আল্লাহকে পেতে চাইলে সর্বপ্রথম মানুষকে ভালোবাসতে হবে। মানুষ সারাজীবন বেঁচে থাকবে না ! আমিও থাকবো না। তাই আমি এমন কিছু কাজ করে যেতে চাই যাতে আমি আমার কর্মে মৃত্যুর পরেও র্দীঘ সময় এই সাধারন মানুষের মনে থাকতে পারি । কে কি করলো সেটা আমার কাছে কোন বিষয় না আমি আমর অসহায় মানুষের জন্য কাজ করতে চাই। আমি আমার এই প্রিয় ৩১ নং ওয়ার্ডের সকল অসহায় মানুষ গুলোর পাশে ছিলাম,আছি এবং আমার শরীরে এক বিন্দু রক্ত থাকা পর্যন্ত তাদের পাশে থাকবো ইনশাল্লাহ।